Time

|

July 02, 2021

 

Ethical Hacking in Bangla [FULL COURSE]

S.M.Virus






একটা জরিপ করেছিলাম যেখানে দেখেছিলাম বেশীরভাগই মানুষই বেসিক থেকে শিখতে চাইতেছেন তাই তাদের কথা ভেবে বেসিক থেকেই শুরু করলাম । হ্যাকিং শিখার আগে হ্যাকিং এর বেসিক ব্যাপার গুলো জানা অত্যান্ত জরুরী । আমি আগে ই বলে নেই আমি কোনো মহাজ্ঞানী কেউ না তাই আমার লেখাতে ভুল থাকতেই পারে আশা করি যাদের পছন্দ হবে না তারা ব্লগ ভিজিট করা থেকে বিরত থাকবেন ! আমরা প্রথমেই একটা ব্যাপার মাথায় রাখবো আইডি হ্যাকার এবং ওয়েবসাইট হ্যাকার দুজনের মধ্যে আকাশ পাতাল পার্থক্য আছে । সাধারনত আইডি হ্যাকারদের কে চোর বলা হয়, এরা মানুষের প্রাইভেসিতে হাত দেয় এবং গুরুত্বপূর্ন পারসেনাল ডাটা লিক করে প্রতারনা করে । যাই হোক এ ব্যাপার এ ও আগামীতে বলা হবে । এখন আমরা হ্যাকার সম্পর্কে জানবো ।

হ্যাকারদের বিভিন্ন ধাপ ->

1. White hat Hackers >
এরা মানুষের কোনো ক্ষতি করার জন্য হ্যাকিং করে না । এদের লক্ষ্য হয় সুনির্দিষ্ট, কোনো সাইট এর সিকুউরিটি চেক করে তার রিপোট করাই এদের প্রধান কাজ । এরা নিজেদের জ্ঞানকে অন্যের উপকারে লাগায় । এদেরকে ইথিক্যাল হ্যাকার ও বলা হয় ।

এদের নিতিমালা >

নেটওয়ার্ক এর নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখতে তাতে প্রবেশ করতে পারবে কিন্তু কোনো ক্ষতি বা কোনো ফাইল সংগ্রহ করতে পারবেন না ।
কোনো ব্যাক্তি মালিকানাধিন অথবা প্রতিষ্ঠানের সিকিউরিটি রক্ষার খাতিরে তাদের উপস্থিতিতে বা তাদের পারমিশন সাপেক্ষে সিকিউরিটি রক্ষার কাজ করতে পারবেন কিস্তু তাদের কে না জানিয়ে কোনো কাজ করতে পারবেন না ।
সিকিউরিটিতে আঘাত করে এমন কোনো তথ্য কোথাও প্রচার করা যাবে না ।ইথিক্যাল হ্যাকারদের কাজ সাইট এর সিকিউরিটি সমস্যা বের করা এবং তা এডমিন কে জানানো সেটা সাধারনত ইমেইল অথবা অন্য কোনো মাধ্যমের উপর নির্ভর করে ।

2. Black Hat Hackers >
ব্লাক হ্যাট দের কে আন্তর্জাতিক ভাবে হ্যাকার ধরা হয় । সাধারনত এরা  stylish হয় এবং নিজ প্রয়োজনে হ্যাক করে । এরা সিকিউরিটি ব্রেক করে চরম ক্ষতি সাধন করতেও পিছু পা হয় না । এদের নির্দিষ্ট কোনো নিয়ম থাকে না এরা যা খুশি করতে পারে ।

3. Grey Hat Hackers >
white এবং ব্লাকহ্যাট এর মিশ্রনই এতে পাওয়া যায় । ব্লাক হ্যাট এর মতো এদেরও খুব শক্তিশালী নিতিমালা নেই । এরা ইথিক্যাল এবং নন ইথিক্যাল দু রকম কাজেই দক্ষ । এরা কাজের বিনিময়ে অর্থ নেয় । এরা এডমিনকে তার সিকিউরিটি এর দুবলতা ধরিয়ে দেয় এবং এরপর তা ঠিক করে দিতে টাকা নেয় ।


4. Elite hackers

এরা অত্যান্ত জ্ঞানী হন । এরা এক্সপ্লোইট বের করে এবং এডমিনকে তা জানায় । এরা ইথিক্যাল এর মতন হয় অনেকটা …

5. Script kiddie

এরা এক্সপার্ট কোনো হ্যাকারনা । পরজীবি এর মতন এরা অন্যের উপর নির্ভর করে হ্যাক করে । এরা হ্যাক করতে বিভিন্ন টুলস্ ব্যবহার করেন ।

6. Neophyte

এরা হ্যাকিং এ একদম নতুন আমার মতন । এদেরকে হ্যাকিং এর শিক্ষার্থী ও বলা হয় ।

7. Blue hat

এরা বিভিন্ন কোম্পানীর হয়ে তার সিকিউরিটি রক্ষার কাজ করেন । এরা অত্যান্ত মেধা সম্পন্ন হয় । এদের হ্যাকিং সিমাবদ্ধ । বর্তমানে মাইক্রোসফটও এ ধরনের হ্যাকারদের কে সিকিউরিটি চেক করার জন্য রাখছে ।
এছাড়াও বিভিন্ন হ্যাকিং গ্রুপ প্রাইভেট ভাবে অথবা সরকারী ভাবে বানানো হয় যেমন বাংলাদেশের একটি সুনামধন্য হ্যাকিংগ্রুপ আছে 3xp1r3 সাইবার আর্মি, আবার অনেকেই কোনো গ্রপে কাজ না করে Single ভাবে কাজ করেন ।


Lets Start...


Tutorial 1 : Introduction


Tutorial 2 : Kali Linux


Description About Tutorial 2:

Download VirtualBox:  https://www.virtualbox.org/wiki/Downloads

Kali Linux Downloadshttps://www.kali.org/downloads/



Tutorial 3 : Create a Lab For Hacking Test


Tutorial 4 : Configuring Kali Linux



Tutorial 5 : Google Database Hacking Part 01




Attached Files with this video:
1. SoftwareGoogleHacks.7z
2. Software: Google Hacks 2.7z


Tutorial 5 : Google Database Hacking Part 02




Tutorial 6 : Footprinting


Tutorial 7 : Nmap & Zenmap



Tutorial 8 : Dos & Ddos



Attached Files with this video:

Tutorial 9 : Social Engineering

 



Tutorial 10 : Phishing Attacks




Tutorial 11 : Mass Mailer Attack


Tutorial 12 : Virus


Attached Files with this video:


Tutorial 13 : Anonymous On Internet


Attached File:
1. Software : https://www.torproject.org/download/download (TOR BROWSER)


Tutorial 14 : Keylogger


Attached File:
1. Software : ksetup.7z

Tutorial 15 : Steganography



Attached file:
1. Software : sf40e.7z


Tutorial 16 : Meterpreter Backdoor




Tutorial 17 : Trojan Horse



Tutorial 18 : Sniffing



Attached Files with this video:
1. Wireshark-win32-2.2.7.7z



Tutorial 19 : Some Trick




Tutorial 20 : Final Lecture


Attached Files with this video:

 

What is GITHUB?

S.M.Virus

গিটহাব ব্যাসিকালি হোস্টিং সার্ভিস। তবে একটু স্পেশাল। কেমন স্পেশাল? হ্যাঁ ঠিক অনুমান করতে পেরেছেন, এটা গিট ভার্শন কন্ট্রোল সিস্টেমের জন্যে হোস্ট প্রোভাইড করে। আর সাথে কিছু ইউজার ইন্টারফেসও প্রোভাইড করে গিটের কাজগুলো করার জন্যে। এখন গিটহাবই একমাত্র হোস্ট প্রোভাইডার না এখানে, আরো যেমন বিটবাকেট, গিটল্যাবসহ আরো অনেক আছে। কিন্তু আমি এখানে গিটহাব হাইলাইট করেছি কারণ গিটহাবেই অনেক বড় বড় ওপেন সোর্স অনেক প্রোজেক্ট রয়েছে। তবে বিটবাকেট, গিটল্যাবও ছোটো ছোটো টীমের জন্যে অনেক ইউজফুল।

এখন এগুলোতে আমার প্রোজেক্ট হোস্ট করে কি লাভ? হ্যাঁ ঠিক, সেটাই এখন খুলে বলবো কেন আমাদের এজন্যে হোস্টিং প্রোভাইডারও লাগবে। আমাদের প্রোজেক্টে মাঝেমধ্যে একাধিক ডেভেলপার থাকে। বা টিমওয়ার্ক করলে একাধিক ডেভেলপাররা একই প্রোজেক্টের উপর কাজ করে। এখন আমরা চাইলে আমাদের প্রোজেক্টের ভার্শন কন্ট্রোল সিস্টেমসহ আমাদের বাকি টিমমেটদের সাথে শেয়ার করতে পারবো এইধরনের হোস্ট ইউজ করে, বা গিটহাব/বিটবাকেট/গিটল্যাব দিয়ে। আমার টিমমেটরাও আমার সেইম প্রোজেক্টটা পাবে, চাইলে আমার আগের ভার্শনগুলোও দেখতে পারবে, আবার চাইলে নিজেও নতুন আরেকটা ভার্শন অ্যাড করে আবার গিটহাবের মাধ্যমে শেয়ার করতে পারবে। আর আমি আবার গিটে কমান্ড দিয়ে সে ভার্শন আমার লোকাল ডিস্কে নিয়ে আসতে পারবো। এখন গিটহাবে প্রোজেক্ট এভাবে ওপেনও রাখা যায় আবার চাইলে প্রাইভেট প্রোজেক্টও রাখা যায়। গিটহাবে অনেক প্রোজেক্টের দেখবেন কয়েক হাজার ডেভেলপার কন্ট্রিবিউট করেছে একটা প্রোজেক্টে।

এখানে গিটহাবে হোস্ট করা একটা প্রোজেক্ট- রিঅ্যাক্ট এর কন্ট্রিবিউটর ১ হাজারেরও বেশী। তো গিট আর গিটহাব যুক্ত হয়ে এই ফ্লেক্সিবিলিটিটা দিয়েছে সবাইকে যাতে একটা প্রোজেক্ট যেকেউ চাইলে কন্ট্রিবিউট করতে পারে।

আর গিটের আরেকটা বড় ফিচার হচ্ছে মার্জিং। গিট অনেক স্মার্ট তাই একই ফাইলের উপর কয়েকজন ডেভেলপার কাজ করলে গিট সবার কাজগুলো সেই একটা ফাইলেই মার্জ করে ফেলতে পারে অটোম্যাটিকালি(অনেক সময় ম্যানুয়াল অ্যাপ্রোচ লাগে, তবে অনেক ইজিলি করা যায়)।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত ৪ জুন, ২০১৮ ইং তারিখে টেক জায়ান্ট মাইক্রোসফট ৭.৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে কিনে নেয় গিটহাবকে।

Use torrent in Secured way!

S.M.Virus


টরেন্ট কি এবং কিভাবে সিকিউর উপায়ে টরেন্ট থেকে ডাওনলোড করবেন?

আমরা ইন্টারনেট থেকে যেসব ডাটা ডাউনলোড করি তা বিভিন্ন প্রোটকলের মাধ্যমে ডাউনলোড হয়।
বর্তমানে ফাইল শেয়ার এর জন্য জনপ্রিয় মাধ্যম হলো টরেন্ট। কি নেই এখানে? আপনি যা চাইবেন তার সব কিছুই পাবেন টরেন্ট এর মাধ্যমে। গেমস, মুভি, মিউজিক ভিডিও, সফটওয়ার আরো কত কি।

২০০১ সালে পাইথন প্রোগ্রামার ব্রাম কোহেন বিট টরেন্ট এর ধারণার উদ্ভাবন করেন । ২০০৪ সালের দিকে টরেন্ট জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে এবং ২০০৯ সালে টরেন্ট ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাড়ায় তখনকার Facebook ও Youtube এর ব্যবহারকারীর যোগফলের সমান ।


প্রথমেই জেনে নিই কয়েকটি শব্দার্থ যা টরেন্ট এ ব্যাবহার করা হয়।

Torrent কি : P2P ফাইল শেয়ার ।
P2P কি : Peer 2 Peer .
Peer কি : যে একি সময়ে ডাওনলোড ও আপলোড করে।
Seeds কি: যে আপলোড করে।
Client কি : যে সফটওয়ারের মাধ্যমে টরেন্ট ডাওনলোড করা হয়।
Tracker কি : যে সার্ভারে টরেন্ট ফাইলটা রাখা হয় অর্থাৎ ট্র্যাকার হলো মাধ্যম। 

টরেন্ট দিয়ে যে ফাইলটা নামাবেন সেটার নিজস্ব কোন সার্ভার নেই। সে ফাইলটা আসছে আপনার মতই কারো পিসি থেকে। আপনি যখন কোন ফাইল ডাওনলোড করবেন, ঠিক একই সময় সে ফাইলের ডাওনলোড করা অংশ টুকু অন্য একজন আপনার পিসি থেকে নিতে থাকবে, যেমনটা আপনি ওর পিসি থেকে নামাচ্ছেন।
 প্রথমে একজন কিছু ফাইল বা ডাটা নিয়ে একটি টরেন্ট ফাইল বানায়। এই টরেন্ট ফাইলে থাকে ওই ডাটা গুলোর তথ্য যে কি কি, কোন ডাটা এবং সেটা তার কম্পিউটারের কোন লোকেশন থেকে নেয়া হবে। সেটা তৈরী করার পর একটি টরেন্ট ডাউনলোডার সাইট এ সাবমিট করা হয় আর সেখান থেকে শুধু টরেন্ট ফাইলটি ডাউনলোড করতে হয়। এবং টরেন্ট ডাউনলোডার সফটওয়্যার এর মাধ্যমে ডাটা গুলো ডাউনলোড শুরু হয়।

টরেন্ট এর ডাওনলোডের গতি শুধু আপনার নেটের গতির উপর নির্ভর করে না। ধরে নিচ্ছি আপনার ২এমবিপিএস নেট কানেকশন আছে। আপনার নরমাল ডাওনলোড গতি হওয়া উচিৎ ১এমবিপিএস থেকে ২এমবি পিএস। কিন্তু আপনি টরেন্ট সে গতি নাও পেতে পারেন।

যত বেশী Seeds ও Peers পাবেন তত বেশী গতি পাবেন ডাওনলোড এ। Seeds ও Peers রা যদি স্লো গতির নেট ইউজ করে, তাহলেও আপনি ডাওনলোড গতি বেশী পাবেন না।

অন্য দিকে আপনি একজন বা দুইজন Seeds ও Peers পেয়েছেন, তাদের নেটের গতি বেশী হলে Seeds ও Peers কম হওয়া সত্বেও আপনি ডাওনলোড গতি ভাল পাবেন।



টরেন্টের সুবিধা
১ । যে কোন ফাইল পাওয়া যায় ।
২ । টরেন্ট ডাউনলোডের টাকা লাগে না ।
৩ । যতবার ইচ্ছা রিজিউম করে রাখা যায় ।
৪ । টরেন্ট ডাউনলোডারও ফ্রিতে পাওয়া যায় ।
৫ । Peer বেশি থাকলে ডাউনলোডে অনেক স্পীড পাওয়া যায় ।


টরেন্টের অসুবিধা
১ ।  যেহেতো ফাইলগুলো অন্য কোন ইউজারের পিসি থেকে আসছে, তার পিসিতে ভাইরাস থাকলে সে ফাইলের সাথে আপনার পিসিতেও ভাইরাস আক্রমন করতে পারে।
২ । Peer কম থাকলে স্পীড কম হয় ।
৩। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে টরেন্ট এর উপর আইন আছে, আমাদের দেশে সরকার থেকে এখনও সেরকম পদক্ষেপ নেয় নি, তবে অন্যান্য দেশে, যেমন, USA, UK, এমন কি India তেও যদি কেও টরেন্ট ইউজ করে, তবে ধরা পড়লে ১থেকে ৬বছরের জেল, এবং ৩-৬লাখ টাকা জড়িমানা হবে।

আমাদের দেশে আইন যদিও তেমন করা নয় এক্ষেত্রে, তবে প্রটেকশন ছাড়া টরেন্ট ইউজ করলে আপনার আইপি ব্লক করে দিতে পারে ISP. তাই বলব, security এর জন্য VPN ইউজ করুন। এতে স্পিড ও ভালো পাবেন, কেউ জানবেও না।


সতর্কতাঃ
 টরেন্ট ডাওনলোড করার আগে কয়েকটা কথা আপনাকে মনে রাখতে হবে। যেহেতো ফাইলগুলো অন্য কোন ইউজারের পিসি থেকে আসছে, তার পিসিতে ভাইরাস থাকলে সে ফাইলের সাথে আপনার পিসিতেও ভাইরাস আক্রমন করতে পারে। তাই সতর্ক থাকুন।
১/ ভাল এন্টিভাইরাস সফটওয়ার ব্যাবহার করুন।
২/ এন্টি ভাইরাস নিয়মিত আপডেট করুনএবং সে সময় এন্টিবাইরাস এনাবল রাখুন।
৩/ টরেন্ট ফাইলের সাথে দেয়া সন্দেহজনক কোন সাইট এ যাবেন না। কারন সে সাইট গুলোতে ভাইরাস থাকে। (সব ফাইলে থাকে না)
৪/ আপনার প্রয়োজনীয় ফাইলটা ছারা অন্য ফাইলে ডাবল ক্লিক করবেন না। এন্টিভাইরাস দিয়ে স্ক্যান করে সন্দেহ মুক্ত হতে পারেন।
৫/ ফাইলটা পুরোপুরি ডাওনলোড হওয়া না পর্যন্ত রিনেম বা মুভ করবেন না।
৬/ মুভি ফাইল গুলো অনেক সময় অর্ধেক ডাওনলোড হলে প্লে করা যায়, এ ক্ষেত্রে অনেক সময় প্লে করলে সে ফাইলটা করাপ্ট হয়ে যায় এবং পরে আর ডাওনলোড হয় না। 



যাই হোক এবার আসি যেসব সাইট থেকে টরেন্ট ডাওনলোড করা হয়। 

আমার প্রিয় টরেন্ট সাইটঃ
http://1337x.to
https://yts.ag
http://thepiratebay.org/
http://rarbg.to/
https://www.limetorrents.cc/
https://torrentz2.eu/
http://eztv.ag/
https://nyaa.si/
https://torrents.me/
https://zooqle.com/
https://idope.se/
https://extratorrent.cd/
https://katcr.co/
https://www.torrentfunk.com/
https://www.torlock.com/
https://www.skytorrents.in/
http://isohunt.com/
http://www.mininova.org/
http://www.torrentreactor.net/ 
more update: https://www.lifewire.com/search?q=Top+Torrent+Sites

কিভাবে ডাওনলোড করবেন?
উপরের যেকোন একটা সাইটে গিয়ে(অবশ্যই ভিপিএন ইউজ করে) আপনার কাঙ্খিত ফাইল টি সার্চ করে খুজে নিন,
ধরুন, আপনি Spiderman মুভি ডাওনলোড করবেন, সার্চকরুন spiderman movie 720p বা 1080p
দেখবেন, অনেকগুলা রেজাল্ট এসেছে, এখন প্রতিটা রেজাল্টের মধ্যে আপনাকে ভালো প্রিন্ট টি কে খুজে নিতে হবে, মুভির প্রিন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে যান।
ভালো প্রিন্ট পেলেন কয়েকটা, এবার সেই ভালো কয়েকটা থেকে দেখুন, seedr leecr বেশি আছে এমন ফাইল কোনটা, এটাও পেয়ে গেলেন, এবার, ফাইলটির নামের উপর ক্লিক করে, ডিটেইলস এ যান, ব্যাস, এখন খুজে বের করুন, magnet বা Download torrent কোথায় লেখা আছে?
পেলেন?

এবার নিচের কাজ শুরু করুনঃ 

ডাওনলোডের দুইটা উপায় আছে, একটা হলো সার্ভার সফটওয়্যার আরেকটা হলো ডাওনলোডেড সফটওয়্যার।

সার্ভার সফটওয়্যার


সার্ভার সফটওয়্যারের কিছু website:
1. http://seedr.cc
2. https://www.furk.net (invitation code: 6KOTDPVSH)
3. https://zbigz.com
4. http://www.putdrive.com
5. http://bytebx.com
6. https://btcloud.io
7. https://www.pcloud.com

এখানে প্রথম তিনটি আমি সবসময় ইউজ করি, seedr.cc তে সর্বোচ্চ স্টোরেজ লিমিট ২.৫জিবি। আপনি ইচ্ছে করলে ফ্রি স্টোরেজ সাইজ ৫জিবি বাড়াতে পারবেন। আপনার একটা মুভি সাইজ যদি ২জিবি বা ২.৫জিবি হয়, এখানে আগে সেটা আপলোড করে দিন, তারপর ডাওনলোড শেষ করে, সেটা অনলাইন থেকে ডিলিট করে আবার অন্য কোন মুভি বা যাই হোক রাখতে পারবেন।
Furk.net এটা আনলিমিটেড ছিল, এখন ২জিবি। এটাতে একাউন্ড খোলার সময় বা ব্যাবহার করার সময় কোন রকম আইপি চেঞ্জ বা ভিপিএন ইউজ করবেন না। করলে ব্লক খাবেন। আপনি ভিপিএন দিয়ে টরেন্ট সাইট থেকে টরেন্ট কিট টা ডাওনলোড করে নিন, বা মেগনেট টা নিয়ে নিন, তারপর ভিপিএন অফ করে furk এ গিয়ে ডাওনলোড করুন।

বাকিগুলো ও সেইম, ইউজ করলেই বুঝবেন।

সার্ভার সফটওয়্যারের সুবিধাঃ
১। সবচেয়ে নিরাপদ।
২। vpn লাগে না।
৩। ৫-১০০০এম্বিপিএস স্পিড
৪। ডাইরেক্ট ডাওনলোড করতে পারবেন, আপনার ফুল স্পিড দিয়ে।

সার্ভার সফটওয়্যারের অসুবিধাঃ
১। বড় ফাইল নামানো যায় না।
২। ডাইরেক্ট লিংক ৬-১২ঘন্টার মধ্যে এক্সপায়ার হয়ে যায়।



ডাওনলোডেড সফটওয়্যারঃ

ধরে নিচ্ছি আপনি টরেন্ট ক্লাইন্ট হিসেবে Utorrent বা vuze ব্যাবহার করছেন। এখন আর কি, জাস্ট টরেন্ট সাইট থেকে আপনার যা দরকার তা সার্চ করে, ফাইলটার মেগনেট লিংক বা টরেন্ট কিট টি আপনার ইন্সটল করা সফটওয়ার এ দিয়ে দিন, ব্যাস।


সতর্কতাঃ
VPN USE করুন।

সুবিধাঃ
যে কোন সাইজের ফাইল নামানো যায়, যত বড়ই হোক না কেন।

অসুবিধাঃ
ডাওনলোড স্পিড খুব স্লো।
হ্যাকার কাকে বলে, হ্যাকার হতে হলে আপ্নার কি কি যোগ্যতা প্রয়োজন?
হ্যাকিং এর সংক্ষিপ্ত বিবরনী
হ্যাকিং বা হ্যাকার এই শব্দটির সাথে প্রায় আমরা সবাই কমবেশি পরিচিত। আমরা অনেকেই চাই হ্যাকার হতে। ভবিষ্যতে বা এখনি একজন বড় ধরনের কম্পিউটার হ্যাকার হওয়ার শখ বা স্বপ্ন আমাদের মধ্যে অনেকেরই আছে। আবার অনেকে মনে করেন যে হ্যাকার হওয়া অনেক সহজ একটি কাজ। যদি আপনিও তাই মনে করে থাকেন, তবে আপনি সম্পূর্ণ ভুল। আসলে হ্যাকিং জিনিসটা পৃথিবীর সবথেকে কঠিন এবং জটিল কাজগুলোর মধ্যে একটি। আপনি চাইলেই একজন হ্যাকার হতে পারবেন না।
একজন পরিপূর্ণ হ্যাকার হতে হলে আপনার দরকার হবে কম্পিউটার, ইন্টারনেট এবং সর্বোপরি প্রযুক্তির বিষয়ে অস্বাভাবিক রকমের জ্ঞান এবং একটি সঠিক গাইডলাইন। হ্যাকার আপনি একদিনে হতে পারবেন না কখনোই। হ্যাকার হতে হলে আপনাকে দীর্ঘদিন ধরে অনুশীলন করে যেতে হবে। সব ধরনের হ্যাকিং টুলস এবং সফটওয়্যার ইত্যাদি সবকিছু নিয়ে অনেকদিন ধরে ঘাটাঘাটি করতে হবে।
এসবকিছুর পরেও আপনি হ্যাকার হতে পারবেনই এমন কোন নিশ্চয়তাও নেই। আর সবক্ষেত্রে হ্যাকিং জিনিসটি খুব একটা ভাল কাজ নয়। হ্যাকিং এর কারনে আপনি জেলেও যেতে পারেন। তাই হ্যাকিং সম্পর্কিত সব ধরনের কাজ খুবই সাবধানতা এবং গোপনীয়তার সাথে করতে হয়। আপনি যদি সিকিউরিটি এবং গোপনীয়তা আরো শক্তিশালী করার ব্যাপারটি প্রথমেই নিশ্চিত করতে না পারেন, তাহলে আপনার জন্য হ্যাকিং নয়।
আরএই পোস্টটি পড়ার পরেই আপনি একজন হ্যাকার হয়ে যেতে পারবেন এমনটা নয়। এই পোস্ট শুধুমাত্র এমন কয়েকটি পয়েন্ট এবং কয়েকটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যেগুলো আপনার সবার প্রথমে দরকার হবে যদি আপনি হ্যাকার হতে চান। তাহলে আর ভূমিকা না করে এবার শুরু করা যাক।
হ্যাকার হতে হলে আপনার প্রথমে জানা উচিৎ হ্যাকার কয় ধরনের আছে পৃথিবীতে। প্রধানত ৩ ধরনের হ্যাকার দেখা যায়।
ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার
হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার
গ্রে হ্যাট হ্যাকার
ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার হচ্ছে সেই ধরনের হ্যাকার যারা হ্যাকিং এর মাধ্যমে মানুষের ক্ষতি করার চেষ্টা করে। অর্থাৎ হ্যাক করে কোন মানুষের বা কোন প্রতিষ্ঠানের পারসোনাল ডাটা চুরি করা বা টাকা দাবি করা ইত্যাদি।
হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার হচ্ছে সে ধরনের হ্যাকার যারা মানুষের ভালোর জন্য হ্যাকিং এর কাজটি করে থাকে। অর্থাৎ কোন ব্যক্তি বা কোন প্রতিষ্ঠানের হারিয়ে যাওয়া ডাটা পুনরুদ্ধার করা বা হ্যাকিং এর মাধ্যমে কোন সিস্টেম এর সিকিউরিটি চেক করা অর্থাৎ যারা ভালোর জন্য হ্যাক করে তারাই হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার। এদেরকে এথিক্যাল হ্যাকারও বলা হয়।
আর গ্রে হ্যাট হ্যাকার হচ্ছে হোয়াইট হ্যাট এবং ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকারের মাঝামাঝি পর্যায়ের হ্যাকার। অর্থাৎ এরা মাঝে মাঝে ভাও কাজও করে আবার মাঝে মাঝে ক্ষতিও করে।
এবার দেখা যাক, একজন হ্যাকার হতে হলে আপনাকে কি কি জানতে হবে বা কি কি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে।
বিঃদ্রঃ এই পোস্টটি পড়তে পারেন শুধুমাত্র হ্যাকিং সম্পর্কে কিছু ধারনা পাওয়ার জন্য এবং শুধুমাত্র জানার জন্য। আমি কোনভাবেই হ্যাকিং কে সমর্থন করিনা। এই টিউনটি কোন ধরনের ক্ষতির উদ্দেশ্যে লেখা নয়।
কোডিং সহ এই সম্পর্কিত সবকিছু শিখুন
পৃথিবীতে প্রায় ১০০ টিরও বেশি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ আছে। আর হ্যাকার হতে হলে আপনাকে প্রথমেই কোডিং শিখতে হবে। কোডিং না জানলে আপনি হ্যাকিং এর প্রায় কিছুই পারবেন না। হ্যাকিং এর জন্য আপনাকে অনেকসময় বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রাম তৈরি করতে হতে পারে বা বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট সফটওয়্যারও তৈরি করতে হতে পারে। আর হ্যাকার হতে হলে আপনাকে সবগুলো কোডিং ল্যাঙ্গুয়েজ না হলে কয়েকটি কোডিং ল্যাঙ্গুয়েজ যেমন C, C++, Python ইত্যাদি কয়েকটি কোডিং ল্যাঙ্গুয়েজ বেশ ভালভাবে শিখতে হবে। হ্যাকার হতে হলে কোডিং এর বিষয়ে আপনাকে এক্সপার্ট হতেই হবে। প্রোগ্রামিং শেখার জন্য ইন্টারনেটে বিভিন্ন ধরনের সহজ সহজ ভিডিও টিউটোরিয়াল আছে যেগুলোর সাহায্য নিয়ে আপনি সহজেই কোডিং শিখতে পারবেন। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের কোডিং এর বইও কিনতে পাবেন যেগুলোতে খুব সহজভাবে কোডিং শিখতে পারবেন।
উইন্ডোজ বা OSX এর পরিবর্তে লিনাক্স ব্যবহার করুন
আপনি যদি অনেক দিন ধরে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ইত্যাদি ব্যবহার করেন এবং যদি অপারেটিং সিস্টেমগুলো নিয়ে ভাল ধারনা রাখেন তাহলে আপনি সম্ভবত ইতোমধ্যেই লিনাক্স এর নাম শুনেছেন এবং অনেকে হয়ত লিনাক্স ব্যবহারও করেছেন। পৃথিবীর ৯৬.৫৫% ওয়েব সার্ভারে লিনাক্স ব্যবহার করা হয়। আপনি বিভিন্ন ফ্লেভারের লিনাক্স পাবেন। যেমন লিনাক্স মিন্ট, উবুন্টু ইত্যাদি। আপনি যেকোনো এক ধরনের লিনাক্স ওএস আপনার পিসিতে ইন্সটল করেই লিনাক্স ব্যবহার করতে পারেন। লিনাক্স ব্যবহার করলে আপনি বিভিন্ন ধরনের সুবিধা পাবেন যেগুলো হ্যাকিং এর জন্য সবথেকে বেশি দরকার। পৃথিবীর ৯৯% হ্যাকাররাই লিনাক্স ব্যবহার করে তাদের প্রাইমারি ওএস হিসেবে।
ওপেনসোর্স সফটওয়্যার নিয়ে কাজ করুন
ওপেনসোর্স সফটওয়্যার হচ্ছে সেই ধরনের সফটওয়্যার বা প্রোগ্রামগুলো যেগুলোর ডেভেলপমেন্টে অংশ নেওয়ার জন্য আপনাকে ঐ কোম্পানিতে কাজ করা কোন কর্মচারী হতে হবেনা। ওপেনসোর্স সফটওয়্যারের ডেভেলপমেন্ট নিয়ে যে কেউ ইচ্ছা কাজ করতে পারে। আপনার টার্গেট যদি হয় হ্যাকার হওয়া, তাহলে আপনার উচিৎ হবে প্রথমে এই ধরনের ওপেনসোর্স সফটওয়্যারগুলো নিয়ে কাজ করা বা সফটওয়্যারগুলোর বেটা টেস্টার হওয়া। কয়েকটি ওপেনসোর্স প্লাটফর্মের উদাহরণ হল জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্স, জনপ্রিয় ব্লগিং প্লাটফর্ম ওয়ার্ডপ্রেস এবং উপরে বর্ণিত অপারেটিং সিস্টেম লিনাক্স। আপনাকে এই সবকিছু এবং আরো অনেক ওপেনসোর্স সফটওয়্যার সম্পর্কে জানতে হবে এবং এগুলো নিয়ে কাজও করতে হবে।
Def Con কনভেনশন ফলো করুন বা সম্ভব হলে অংশ নিন
Def Con কনভেনশন হল একটি হ্যাকারদের ইভেন্ট বা একটি কনফারেন্স যা প্রতিবছর Las Vegas শহরে অনুষ্ঠিত হয়। এই কনভেনশনে পৃথিবীর সবথেকে বড় বড় হ্যাকার, কম্পিউটার এক্সপার্টস এবং সিকিউরিটি এক্সপার্টরা অংশ নেন। এই ইভেন্টে হ্যাকিং এর বিভিন্ন বিষয় এবং টিপস বা টিউটোরিয়াল বা সবার মতামত ইত্যাদি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। আপনি যদি হ্যাকার হতে চান তাহলে আপনার উচিৎ হবে প্রত্যেকবছর এই কনভেনশন ফলো করা বা সম্ভব হলে Las Vegas শহরে গিয়ে ফিজিক্যালি এই কনভেনশনে উপস্থিত থাকা। এর ফলে আপনি হ্যাকিং স্কিল সম্পর্কে আরো ভালোভাবে জানতে পারবেন এবং হ্যাকিং বিষয়ে আরো বিভিন্ন ধরনের জ্ঞান লাভ করতে পারবেন।
এই কনভেনশন সম্পর্কে আরও জানতে পারবেন- এখানে।
বিভিন্ন ধরনের হ্যাকিং সম্পর্কে জানুন
হ্যাকার হতে হলে আপনাকে অবশ্যই কিভাবে হ্যাক করা হয় তা জানতে হবে। পৃথিবীর সব হ্যাকাররা বিভিন্ন ধরনের ইউনিক উপায় হ্যাকিং করে থাকেন। হ্যাকার হতে হলে আপনাকে সেসব উপায় জানতেই হবে এবং সেসব উপায় নিজে অনুশীলন করতে হবে। হ্যাকিং করার কয়েকটি জনপ্রিয় উপায় হচ্ছে :
Distributed Denial Service Attack
এই অ্যাটাকটি সাধারনত ব্যবহার করা হয় কোন ওয়েবসাইট হ্যাক করার কাজে বা ওয়েবসাইট ডাউন করার কাজে। কিভাবে এই অ্যাটাকটি কাজ করে তা হচ্ছে, হ্যাকাররা ওয়েবসাইটটিতে বা ওয়েব সার্ভারটিতে বিভিন্ন ধরনের অসংখ্য ম্যালিশিয়াস কমান্ডস সেন্ড করে। ওয়েব সার্ভারটি এই সব কমান্ড গুলো প্রসেস করতে পারেনা এবং পরিশেষে অফলাইন হয়ে যায় বা ডাউন হয়ে যায়।
এই অ্যাটাক সম্পর্কে বিসস্তারিত জানতে পারবেন- এখানে।
DNS Cache Poisoning
এই হ্যাকিং পদ্ধতিটিকে DNS Spoofing ও বলা হয়ে থাকে। এই পদ্ধতিটি যেভাবে কাজ করে তা হল, হ্যাকাররা আপনার কম্পিউটারটিকে এমনভাবে ট্রিক করে যাতে আপনার কম্পিউটারটি আপনাকে দেখায় যে এটি একটি নির্দিষ্ট নিরাপদ ওয়েবসাইটে কানেক্ট করছে, কিন্তু আসলে তা হ্যাকারের নিজের ওয়েবসাইটে কানেক্ট করে যা আপনি জানতেও পারেন না। এই পদ্ধতিতে হ্যাকাররা আপনার পারসোনাল ডাটা পেয়ে যেতে পারে বা আপনার কম্পিউটারের ওপরও কিছুটা কন্ট্রোল পেয়ে যায়।
Buffer Overflow Attack
এই পদ্ধতিটির সাহায্যে হ্যাকাররা আপনার সিস্টেম এর উপরে সম্পূর্ণ কন্ট্রোল পেতে পারে। এই কাজটি হ্যাকাররা করে থাকে টেম্পোরারি স্টোরেজ স্পেসের সাহায্যে। আপনি যদি হ্যাকারদের তৈরি করা কোন প্রোগ্রাম ব সফটওয়্যার আপনার সিস্টেমে ইন্সটল করেন তাহলে সেই প্রোগ্রামের সাহায্যে হ্যাকাররা আপনার সিস্টেমের ওপর সম্পূর্ণ কন্ট্রোল পেয়ে যেতে পারে।
শুধুমাত্র এই তিনটি নয়, হ্যাকিং এর আরো হাজার হাজার উপায় আছে। উপরের তিনটি সহ এই সব উপায় আপনি চাইলেই খুব সহজে জানতে পারবেন এমনটা ভাবার কোন কারন নেই। টিউনের প্রথমেই বলেছি হ্যাকিং সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে অনেক দিন/মাস/বছর ধরে চেষ্টা করে যেতে হবে এবং অনুশীলন করতে হবে। হ্যাকার হতে হলে বা হ্যাকিং এর সব পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে ইন্টারনেটে বিভিন্ন টিউটোরিয়াল ঘাটাঘাটি করতে হবে, ইউটিউবে হ্যাকিং সম্পর্কিত বিভিন্ন ধরনের ভিডিও দেখতে হবে, হ্যাকিং সম্পর্কিত বিভিন্ন বই পড়তে হবে। সর্বোপরি এই সম্পর্কে এক্সপার্ট হতে হলে এটা নিয়েই পড়ে থাকতে হবে আপনাকে। কিন্তু, আমার মতে সবকিছু ফেলে এই হ্যাকিং এর কাজে সময় নষ্ট করার কোন যুক্তি নেই। হ্যাকিং নিয়ে রিসার্চ করে আপনি যে সময়টা নষ্ট করবেন, সেটা অন্য একটা ভাল কাজে ব্যবহার করলে আপনারই ভাল হবে। যদি আপনি একজন সাধারন বুদ্ধিমান মানুষ হন, তাহলে হ্যাকিং এর চিন্তাভাবনা থেকে দূরে থাকুন।
আপনার হয়ত মনে হচ্ছে এই পোস্টটি পড়ে আপনি হ্যাকিং এর কিছুই শিখতে পারলেন না। আমি পোস্ট প্রথমেই বলেছিলাম এটি হ্যাকিং এর কোন টিউটোরিয়াল নয়। হ্যাকার হতে চাইলে আপনাকে কি কি বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে সেটাই ছিল বিষয়। এখানেই আজকের পোস্টটি শেষ করছি। আশা করি পোস্টটি আপনাদের ভাল লেগেছে। পোস্ট সম্পর্কে কোন ধরনের প্রশ্ন বা কোন মতামত থাকলে অবশ্যই জানাবেন। ভাল থাকবেন....