Time

|

February 27, 2022

ব্লগারে ডাউনলোড করার আগে কীভাবে টাইমার যুক্ত করবেন

 আপনাকে একটি মজার বিষয় বলবো যে Google Adsense এখন আপনার আয় দ্বিগুণ করতে পারে, তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে ব্লগারে একটি URL শর্টনার ডাউনলোড করার আগে একটি টাইমার যুক্ত করা যায় এবং আরও অর্থ উপার্জন করা যায়।



   ইউআরএল শর্টনার ডাউনলোড করার আগে টাইমার কী:



   ইউআরএল শর্টনার ডাউনলোড করার আগে আপনি অবশ্যই টাইমার সহ অনেক ওয়েবসাইট দেখে থাকবেন, যখন আপনি ডাউনলোড বোতামে ক্লিক করেন, একটি টাইমার এখানে শুরু হয়।  কিছু ওয়েবসাইট আছে যেখানে 5 সেকেন্ড থেকে 15 সেকেন্ডের টাইমার আছে, কিছু ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি 30 সেকেন্ড বা 1 মিনিটের টাইমার দেখতে পান।  এবং এমনকি যদি আপনি এত দীর্ঘ এবং টাইমার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে অপেক্ষা করতে না চান।  ডাউনলোড লিঙ্ক তৈরি হয় বা সরাসরি ডাউনলোড ফাইল খোলা হয়।  সেই প্রক্রিয়াটিকে URL শর্টনার টাইমার বলা হয়।



ব্লগারে ডাউনলোড করার আগে কীভাবে একটি টাইমার যুক্ত করবেন



   ব্লগারে ডাউনলোড করার আগে কীভাবে একটি টাইমার যুক্ত করবেন




   আমাদের ব্লগে স্বাগতম, আজকের নিবন্ধে আমরা আপনাকে একটি মজার বিষয় বলবো যে Google Adsense এখন আপনার আয় দ্বিগুণ করতে পারে, তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে ব্লগারে একটি URL শর্টনার ডাউনলোড করার আগে একটি টাইমার যুক্ত করা যায় এবং আরও অর্থ উপার্জন করা যায়।


   ইউআরএল শর্টনার ডাউনলোড করার আগে টাইমার কী:


   ইউআরএল শর্টনার ডাউনলোড করার আগে আপনি অবশ্যই টাইমার সহ অনেক ওয়েবসাইট দেখে থাকবেন, যখন আপনি ডাউনলোড বোতামে ক্লিক করেন, একটি টাইমার এখানে শুরু হয়।  কিছু ওয়েবসাইট আছে যেখানে 5 সেকেন্ড থেকে 15 সেকেন্ডের টাইমার আছে, কিছু ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি 30 সেকেন্ড বা 1 মিনিটের টাইমার দেখতে পান।  এবং এমনকি যদি আপনি এত দীর্ঘ এবং টাইমার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে অপেক্ষা করতে না চান।  ডাউনলোড লিঙ্ক তৈরি হয় বা সরাসরি ডাউনলোড ফাইল খোলা হয়।  সেই প্রক্রিয়াটিকে URL শর্টনার টাইমার বলা হয়।






   ইউআরএল শর্টনার ডাউনলোড করার আগে টাইমারের সুবিধা নিন:



এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হল আপনি যখন যেকোন ওয়েবসাইট ভিজিট করেন এবং যেকোন কিছু ডাউনলোড করেন, তাতে কয়েক সেকেন্ডের জন্য টাইমার থাকে, তাই আপনি যত বেশি অপেক্ষা করেন, সেই ওয়েবসাইটের বাউন্স রেট তত বেশি হবে।


   যদি এটিতে Google AdSense বিজ্ঞাপন থাকে, তাহলে আপনি অপেক্ষা করার সময় একটি ভাল ছাপ পাবেন, যা ওয়েবসাইটের মালিককে অনেক উপকৃত করবে।


   আপনি যদি এটির সুবিধা নিতে চান তবে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটে একটি URL শর্টনার টাইমার ব্যবহার করতে হবে।



   ব্লগারে ইউআরএল শর্টনার ডাউনলোড করার আগে কীভাবে একটি টাইমার যুক্ত করবেন:



   প্রথমে, আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটে একটি URL শর্টনার নামে একটি পৃষ্ঠা তৈরি করতে হবে, (আপনি ডাউনলোড করতে পারেন, লিঙ্কগুলি সুরক্ষিত করতে পারেন ইত্যাদি)


   তারপরে আমরা আপনাকে নীচে একটি স্ক্রিপ্ট কোড দিচ্ছি, আপনাকে এটি কপি এবং পেস্ট করতে হবে।



   আপনি যে ফাইলটি ডাউনলোড করতে চান তার URL দিয়ে আপনাকে এটি প্রতিস্থাপন করতে হবে।



   এর পরে, আপনি যতক্ষণ চান টাইমার সেট করতে পারেন।



   তারপর আপনাকে পেজটি প্রকাশ করতে হবে।

<br />

ADSENSE CODE - 1

<br>
<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<script>
var count =
15
; // Number of remaining seconds.
var counter; // Handle for the countdown event.
function start() {
counter = setInterval(timer, 1000);
}
function timer() {
// Show the number of remaining seconds on the web page.
var output = document.getElementById("displaySeconds");
output.innerHTML = count;
// Decrease the remaining number of seconds by one.
count--;
// Check if the counter has reached zero.
if (count < 0) { // If the counter has reached zero...
// Stop the counter.
clearInterval(counter);
// Start the download.
window.location.href = "https://drive.google.com/file/d/1GUR6aWvf3KjtHLJBbJOCorwCF17tfD6T/view?usp=sharing";
return;
}
}
// Start the countdown timer when the page loads.
window.addEventListener("load", start, false);
</script>
<br />
Your download will begin in <span id="displaySeconds">
15
</span> seconds.<br />
<br />

ADSENSE CODE - 2<br>
<ahref="https://drive.google.com/file/d/1GUR6aWvf3KjtHLJBbJOCorwCF17tfD6T/view?usp=sharing"
>Click here if your download does not begin.</a></div>


February 26, 2022

বিগিনারদের সবচেয়ে বেশি যে ১৫টি এসইও ভুল করে থাকে!

 আপনি আপনার আর্টিকেল রাঙ্ক (rank) করানোর চেষ্টা করছেন, কিন্তু কাজ হচ্ছে না?তাই একজন বিগিনার হিসেবে সবচেয়ে বেশি করা SEO নিচের  Mistake গুলো এড়িয়ে যেতে হবে৷ এগুলো আপনার আর্টিকেল রাঙ্ক (rank) করাতে খুব খারাপভাবে প্রভাবিত করে থাকে৷

বিগিনাররা সবচেয়ে বেশি যে ১৫টি এসইও ভুল করে থাকে!

১. অকার্যকর কী-ওয়ার্ড রিসার্চ

এটি এসসিও এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ,কারণ এটি আপনাকে টার্গেটকৃত ভিজিটর পেতে সাহায্য করবে যদি আপনি সঠিকভাবে টার্গেটেড কী ওয়ার্ড রিসার্চ করতে পারেন৷ সঠিকভাবে কী ওয়ার্ড রিসার্চ না করা মানে আপনি একজন অন্ধ পথিক৷
তাই কোনো আর্টিকেল লেখার পূর্বে অবশ্যই সঠিকভাবে কী ওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে৷ Keyword Difficulty, Competition, CPC প্রভৃতি লক্ষ্য করে রিসার্চ করতে হবে৷ একজন বিগিনার হিসেবে কখনোই high Keyword Difficulty এবং Competition নিয়ে কাজ করলে র্যাংক করতে পারবেন না৷
তবে হ্যাঁ,  যখন আপনার ডোমেইনের বয়স বেশি হবে তখন ডোমেইন অথোরিটি (DA) বাড়বে এবং Seo জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা দুটোই বাড়বে,তখন আপনি নিশ্চিতভাবে এই কী ওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে পারবেন৷

২. কী ওয়ার্ড স্টাফিং

নতুন ব্লগারদের অন্যতম একটি বড় ভুল এটি৷ তারা একটা ছোট কনটেন্টে অনেক বেশি কী ওয়ার্ড ব্যবহার করে,ফলে কী ওয়ার্ড স্টাফিং হয়৷ কী ওয়ার্ড স্টাফিং সত্বেও আপনাকে ঐ শব্দগুলো দিয়ে কনটেন্টটি ভালোভাবে অপ্টিমাইজড করে নিতে হবে৷
উচিত হবে  আপনার কী ওয়ার্ড গুলো blog title, permalink এবং Search description এ ব্যবহার করা৷ অতিরিক্ত কী ওয়ার্ড ব্যবহার করা ফলে কখনো গুগলে রাঙ্ক করতে পারবেন না, বরং গুগল আপনাকে এরকম করার জন্য শাস্তি দিবে৷ এটি এড়িয়ে যাওয়ার পাশাপাশি keyword density 1.5%  মধ্যে রাখা উচিত, কারণ Seo এর জন্য এটি আদর্শ৷

৩. ব্রোকেন লিংক ( Broken link)

মনে করেন, আপনি একটি আর্টিকেল লিখেছেন এবং আপনি একটি ঐ একই বিষয়ে তথ্যবহুল আর্টিকেল খুঁজে পেয়েছেন যেটির লিংক আপনার আর্টিকেলে দিলেন৷ কোনো কারণে ঐ আর্টিকেলের লেখক আর্টিকেলটি ডিলেট করে দিল,কিন্তু এখনো ঐ লিংকটি আপনার আর্টিকেলে থেকে গেল৷ এটিকেই ব্রোকেন লিংক বা ডেড লিংক বলে৷
ব্রোকেন লিংক SEOকে মারাত্মকভাবে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে৷ আপনি চাইলে Broken link checker ওয়েবসাইট বা প্লাগইন দিয়ে যাচাই করতে পারেন যে আপনার আর্টিকেলের লিংকগুলো ঠিক আছে কি না!

৪. Duplicate বা Plagiarized কনটেন্ট ব্যবহার করা

সর্বদা ইউনিক আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করবেন৷ কারণ গুগল অরিজিনাল কনটেন্ট পছন্দ করে৷ কখনো অপরের কনটেন্ট ভুলেও কপি করা চেষ্টা করবেন না৷ এটিও বড় একটি Seo Mistake যেটি এড়িয়ে যেতে হবে৷ মানসম্মত কনটেন্ট তথ্যসমৃদ্ধ ও ইউনিক হয়৷ এজন্য আপনাকে পেশাদার আর্টিকেল লেখক হতে হবে না, শুধু যে বিষয়ে আপনি ভালো জানেন সেটির উপর নিজের ভাষায় লিখুন৷


৫. ইমেজ ব্যবহার না করা

সর্বদা আপনার আর্টিকেলে প্রাসঙ্গিক কিছু ইমেজ যুক্ত করা চেষ্টা করবেন৷ কারণ কথার চেয়ে ইমেজ বেশি মনোযোগ আকর্ষণ করে৷
অধিকন্তু,  ইমেজ যুক্ত করলে ইউজার এক্সপেরিয়েন্স বৃদ্ধি করে৷

৬. ইমেজ Alt ট্যাগ ব্যবহার না করা

আর্টিকেলে ইমেজ যুক্ত করা একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা৷ সাধারণত সার্চ রোবটগুলো দেখতে পারে না যে ইমেজট আসলে কোন বিষয়ে বা কীসের৷ তখন এটি আপনার ব্যবহার করা Alt ট্যাগ দেখতে আসে৷
সুতরাং প্রাসঙ্গিক কী ওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত Image Alt ট্যাগে৷ যার ফলে সার্চ ইঞ্জিন বোট সহজে বুঝতে পারে এটা কীসের ইমেজ৷ আর্টিকেলের প্রতিটি ইমেজে Alt ব্যবহার করবেন,কেননা এটি সার্চ ইঞ্জিনে ইমেজ খুঁজে পেতে সাহায্য করবে৷

৭. দীর্ঘ প্যারাগ্রাফ ব্যবহার করা

এমনটা নিশ্চয় আপনার সঙ্গে হয়েছে যে আর্টিকেলে ক্লিক করলেন, কিন্তু অনেক বড় বড় প্যারাগ্রাফসহ আসলো,তখন কি সত্যিই আপনি আর্টিকেলটি পড়েছিলেন নাকি বাদ দিয়ে ছিলেন?
বড় প্যারাগ্রাফ পড়া বিরক্তিকর৷ অবশ্যই লম্বা প্যারাগ্রাফ ব্যবহার করা এড়িয়ে যেতে হবে৷ কারণ এগুলো কেউ পড়তে আরামবোধ করে না৷ দীর্ঘ প্যারাগ্রাফ না তৈরি করে সেটা কয়েকটি ভাগে বিভক্ত করুন৷

৮. ব্যাকরণগত ভুল করা

খুব বেশি ব্যাকরণগত ভুল করা আর্টিকেল পাঠক পড়তে চায় না৷ আপনাকে এটি নিশ্চিত করতে হবে যে আপনার কনটেন্টে কোনো ব্যাকরণগত ভুল নেই৷  যদিও বা থাকে তবে সেটা খুব স্বল্প পরিমাণ হতে হবে৷
এজন্য আপনি ইংরেজি আর্টিকেলের জন্য Grammarly ব্যবহার করতে পারেন৷ এটি আপনার ব্যাকরণগত ভুল সংশোধনে ভালো কাজ করবে৷

৯. মোবাইল ফ্রেন্ডলি থিম ব্যবহার না করা

আপনি যদি Mobile Friendly Theme না ব্যবহার করেন, তবে এটি SEO এর জন্য সবচেয়ে বড় ভুল হবে৷ বর্তমানে মোবাইল ও কম্পিউটার ব্যবহারকারী উভয় প্রায় সমান৷
এটি গুগলে রাঙ্ক ফ্যাকটর হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ৷ আপনি বিনামূল্যে Google Mobile-Friendly Test দিয়ে থিম যাচাই করতে পারেন৷ সুতরাং,  সবাই মোবাইল ফ্রেন্ডলি থিম ব্যবহার করবেন৷

১০. Google Analytics  ব্যবহার না করা

আপনি যদি গুগলে ব্লগ তৈরি করেন তবে অবশ্যই Google Analytics ব্যবহার করা উচিত ৷ এটি আপনার ভিজিটরদের সম্পর্কে তথ্য দিয়ে সাহায্য করবে৷ তারা আদৌও আপনার আর্টিকেল পছন্দ করছে কি না৷ আপনি যদি আপনার পাঠকদের জানতে পারেন,  তবে আপনি আরও ভালো কনটেন্ট অপ্টিমাইজড করতে পারবেন৷

১১. অনিয়মিত আর্টিকেল পাবলিশ করা

আপনি যদি নিয়মিত আর্টিকেল লেখেন তবে আরও বেশি ভিজিটর পাবেন৷ কারণ যখন আপনি নিয়মিত আর্টিকেল পাবলিশ করবেন, তখন ভিজিটরসহ গুগলও আপনার দিকে দৃষ্টিপাত করবে৷ আপনাকে নিয়মিত আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে৷ হয় আপনি প্রতিদিন একটি বা সপ্তাহে ১/২ টি আর্টিকেল পাবলিশ করবেন৷

১২. কনটেন্ট আপডেট না করা

সার্চ ইঞ্জিন সতেজ ও আপডেট কনটেন্ট খুব পছন্দ করে৷ আর্টিকেলটিকে আরও তথ্যসমৃদ্ধ করে নিয়মিত কনটেন্ট আপডেট করা উচিত৷
আপনি যদি নিয়মিত লেটেস্ট কনটেন্ট লেখেন, তবে আপনার কম্পিটিটর আপনার সাথে পেরে উঠতে পারবে না৷ এটি আপনার র্যাংকিং বাড়াতে সাহায্য করবে৷

১৩. অতিরিক্ত Ads এবং Pop up ব্যবহার করা

অতিরিক্ত Ads এবং Pop up ব্যবহার করলে ভিজিটর বিরক্ত হয়ে থাকে৷ এখনকার সময়ে অতিরিক্ত Ads এবং Pop up ব্যবহার করা ওয়েবসাইটগুলো মানুষ এড়িয়ে যায়৷
যে সাইটগুলোতে অতিরিক্ত Ads এবং Pop up এর চেয়ে তথ্য বেশি তারা সাধারণত সেই সাইটে ভিজিট করবে৷ সুতরাং, এমতাবস্থায় আপনার উচিৎ হবে সীমিত অতিরিক্ত Ads এবং Pop up ব্যবহার করা৷

১৪. স্লো পেজস্পিড

গুগল পেজস্পিডকে রাঙ্কিং ফ্যাক্টর হিসেবে বিবেচনা করে থাকে৷ খুব স্লো পেজস্পিড রাঙ্কিং এ নেতিবাচক প্রভাব ফেলে৷ আপনি Google Pagespeed Insight, Pingdom বা  Gtmetrix ব্যবহার করে ব্লগের Pagespeed পরীক্ষা করতে পারেন৷
এটা আপনার নিম্ন মানের হোস্টিং প্রোভাইডারের কারণেও হতে পারে৷ এজন্য ভালো মানের হোস্টিং প্রোভাইডারের সার্ভিস ব্যবহার করবেন। আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেস সাইট ব্যবহার করে থাকেন তবে Cache Plugin ব্যবহার করতে পারেন যেটি আপনার ওয়েবসাইটের পেজস্পিডের উন্নতি করবে৷

১৫. ধৈর্যের অভাব

এসইও সময়সাপেক্ষ ব্যাপার!  আপনি কখনো এরকম ভাববেন না যে আজকে আর্টিকেল পাবলিশ করবে আর আগামীকাল সেটি গুগলে রাঙ্ক করবে৷এটি সময় নিবে, প্রচেষ্টা ও ভালো আর্টিকেলই সফলতার মুখ দেখাবে৷
সুতরাং,  যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনি আপনার লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন ততক্ষণ পর্যন্ত ধৈর্য ধরে কঠোর পরিশ্রম করে যাবেন৷

শেষ কথা :

বেশ, এইগুলো হলো “বিগিনাররা সবচেয়ে বেশি যে ১৫টি এসইও ভুল করে থাকে!”সমাধান করার চেষ্টা করতে থাকেন,যা আপনাকে SEO রাঙ্ক এ সাহায্য করবে৷ 

February 23, 2022

ব্লগিং এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ১৬ টি এসইও টিপস Mohin

 যারা ব্লগিং নিয়ে ক্যারিয়ার গরতে চান বা ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছেন বা করবেন তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে কথা বলব তা হল এসইও।  তাই আজ এসইও এর বিষয়ে ১৬ টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সেয়ার করব।  তো চলুন বেশি কথা না বলে শুরু করি।


 

১. গেস্ট পোস্ট

গেস্ট পোস্ট সবচেয়ে বেশি কার্যকরী ভূমিকা রাখে ব্লগে ট্রাফিক বা ভিজিটর বাড়ানোর ক্ষেত্রে। আপনার ব্লগে যে ধরণের নিশ প্রোডাক্ট বা বিষয় নিয়ে পোস্ট দেন , সেই ধরণের বিভিন্ন হাই ডোমেইন ও পেজ অথরিটির ব্লগ অনলাইনে খুঁজে বের করতে হবে ,যারা আপনাকে গেস্ট পোস্ট করার সুযোগ দেবে এবং সেই সাইট থেকে লিংক নিতে দিবে । এতে করে সেই নিশ রিলেটেড সাইটের পোস্ট থেকে কিছু ভিজিটর আসার সম্ভাবনা তৈরি হবে এবং আপনার ব্লগের র‍্যাংকিং বাড়বে , ভালো একটি লিঙ্কবিল্ডিং তৈরি হবে। এছাড়া প্রয়োজনে ভালো পেইড গেস্ট পোস্টিং করতে পারেন ।

২. ব্লগ কমেন্ট

ব্লগ কমেন্ট করে সাইটের জন্যে ডু ফলো এবং নো ফলো ব্যাকলিংক নেয়া যায় । আপনার ব্লগ রিলেটেড বিভিন্ন হাই অথরিটির বিভিন্ন ব্লগের পোস্টে কমেন্ট করে লিংক নেয়া যায় । কারণ অনেকেই আপনার কমেন্ট পড়ে আপনার নাম দিয়ে যে লিংক তৈরি করে গেছেন অন্য ব্লগে সেখানে ক্লিক করে আপনার সাইটে আসবে ।

৩. সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে শেয়ার

সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের কাছে। আপনি আপনার নিজ ওয়েব ব্লগ সাইটটির পোস্ট আপনার নিজস্ব সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট একাউন্ট থেকে আপনার পরিচিতদের সাথে শেয়ার করতে পারেন বা সোশ্যাল সাইটে আপনার ওয়েবসাইটের নামে করা পেজ থেকে পেইড শেয়ার করতে পারেন। আপনার পোস্ট যদি ভাইরাল হয় , তবে অনেক ইউনিক ভিজিটর পাবেন আপনার সাইটে , যারা পরবর্তীতে আপনার ব্লগের নিয়মিত পাঠক হয়ে যেতে পারেন। কিছু সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইট -যেমনঃ ফেসবুক , টুইটার, লিংকডইন ইত্যাদি ।

৪. ফোরাম পোস্ট ও কমেন্ট

ফোরামে বিভিন্ন দরকারি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা যায় ।বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন এবং উত্তর দেয়া যায় এবং এর থেকে ডু ফলো লিংক নেয়া যায় ।যা অনলাইনের অন্যান্য সাইট থেকে আপনার ওয়েবসাইটের অবস্থান ভালো করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখে । V7nForum, Digital point Forum ইত্যাদি ফোরামে পোস্ট করা যায় ।

৫. ইমেইল আউটরিচ

ই-মেইল এর মাধ্যমে প্রমোশন করতে পারেন ব্লগ এর বিভিন্ন পোস্টসমূহ ,এবং আপনার ব্লগে সাবস্ক্রাইব সিস্টেম রাখতে পারেন , যাতে করে যারা আপনার ব্লগ সাইটের পোস্টগুলো বিষয়ে আপডেট পেতে পারে । এভাবে যেভাবে অনেক ই-মেইল এড্রেস নতুন পাচ্ছেন , ঠিক

ব্লগিং এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ১৬ টি এসইও টিপস 

৬. সার্চ ইঞ্জিন সাবমিট

গুগল , বিং এর মতন বিভিন্ন জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনে আপনার ব্লগ সাবমিট করতে পারেন । কারণ অনেক সময় সার্চ ইঞ্জিনগুলো থেকে আপনার ব্লগ পোস্টের কিওয়ার্ড ধরে অনেক নতুন ভিজিটর আপনার সাইটে আসার সুযোগ সৃষ্টি হবে।

৭. সোশ্যাল বুকমার্কিং শেয়ার

Digg, StumbleUpon প্রভৃতি মতন সো

যারা ব্লগিং নিয়ে ক্যারিয়ার গরতে চান বা ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছেন বা করবেন তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে কথা বলব তা হল এসইও।  তাই আজ এসইও এর বিষয়ে ১৬ টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সেয়ার করব।  তো চলুন বেশি কথা না বলে শুরু করি। 

৮. ভিডিও শেয়ারিং

ইউটিউব, ভিমিও এর মতন জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং সাইটগুলোতে ব্লগের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ভিডিও শেয়ার করা যায় ব্লগ সাইটের নাম অনুযায়ী ভিডিও চ্যানেল করে। এতে করে যেসকল ব্যক্তি ব্লগ সাইটে ভিজিট করতে চায় , তারা খুব সহজে চ্যানেল থেকে লিংক ফলো করে ব্লগে যেতে পারবে। ভিডিও অনেক জনপ্রিয়তা পেলে অনেক ট্রাফিক তৈরি হবে,এভাবে ব্লগে নতুন ভিজিটর আনা যাবে ।

৯. আর্টিকেল সাবমিশন

ব্লগে ভিজিটর আনতে বর্তমান সময়ে অন্যতম জনপ্রিয় একটি উৎস হচ্ছে আপনার ওয়েব ব্লগের পোস্টসমূহ বিভিন্ন আর্টিকেল সাবমিশন সাইটে সাবমিট করা। Articlesphere , Ezine এর মতন আর্টিকেল সাবমিশন সাইটে ব্লগের জনপ্রিয় পোস্ট সাবমিট করলে ,তা পাঠকদের কাছে সুন্দর লাগলে পাঠকরা আপনার ব্লগে আসবে । এছাড়া আপনার ব্লগ পোস্ট অনেক সোশ্যাল সাইটে শেয়ার হবে , এতে করে দ্রুত ট্রাফিক তৈরি হবে এবং ব্লগের র‍্যাংকিং ভালো হবে ।

১০. পিপিসি এড

Pay per click বা পিপিসি এর মাধ্যমে নিশ প্রোডাক্ট কিওয়ার্ড টার্গেট করে ক্রেতার কাছে পৌঁছানোর জন্যে পেইড বিজ্ঞাপন দেয়া যায়। এতে পিপিসির মাধ্যমে অন্য সাইট থেকে বেশি ওয়েব ট্রাফিক পেতে হলে খরচ করতে হবে ।

১১. ডিরেক্টরি সাবমিশন

ওয়েবসাইটকে বিভিন্ন ওয়েব ডিরেক্টরিতে নিশ ক্যাটাগরি অনুযায়ী সাবমিশন করা যায় । DMOZ , Pegasus ,Worldweb-directory এরকম আরও অনেক ওয়েব ডিরেক্টরি আছে।

১২. ফটো শেয়ারিং

ফটোবাকেট, ফ্লিকার এর মতন বিভিন্ন ফটো শেয়ারিং সাইটে ওয়েবসাইট ব্লগের ছবি শেয়ার করা যায় , এধরণের বিভিন্ন সাইটে অনেক ভিজিটর আসে । যেখান থেকে অনেক ভিজিটর আপনার ব্লগের জন্যে পেতে পারেন ।

১৩. লিংক বিনিময়

বিভিন্ন ওয়েবসাইটের সাথে আলোচনা করে ওয়েব লিংক শেয়ার করা যায় । এখানে অনেকগুলো ওয়েবসাইট প্রয়োজন হবে, সরাসরি এক ওয়েবসাইট থেকে আরেক ওয়েবসাইট থেকে লিংক না নিয়ে বেশ কিছু ওয়েবসাইটের চেইন বিল্ডআপ করে লিংক বিনিময় করতে হবে । তাহলে গুগল এলগোরিদমেও সমস্যায় পরতে হবেনা।

১৪. ডকুমেন্ট শেয়ারিং

ওয়েবসাইটের বিভিন্ন তথ্য সমৃদ্ধ ডকুমেন্ট , ব্যবসায়িক ডকুমেন্ট প্রভৃতি জনপ্রিয় ডকুমেন্ট শেয়ারিং সাইটে যেমন- Slideshare, Issuu ইত্যাদিতে শেয়ার করা যায় ।

১৫. রেফারেন্স লিংক

বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে প্রয়োজনীয় অনেক তথ্য প্রয়োজন পরে , সেইসব তথ্য বিভিন্ন বিষয়ের ওপর রিসার্চ করা তথ্য হতে পারে । এরকম তথ্য দিয়ে কোন ওয়েবসাইটের কোন আর্টিকেল তৈরি করার ক্ষেত্রে আপনার সাইট সাহায্য করতে পারে । এতে সে আর্টিকেল থেকে আপনি রেফারন্স লিংক পেতে পারেন 

১৬. প্রেস রিলিজ শেয়ার

ওয়েবসাইটের ব্লগে কিছু প্রেস রিলিজ করা যায় এবং বিভিন্ন প্রেস রিলিজ সাইটে শেয়ার করা যায়। ওপেন পিআর, পিআরলিপ এর মতন বিভিন্ন ওয়েবসাইটে প্রেস রিলিজ দেয়া যায়।

তেমনি অনেক সময় ধরে কিছু পাঠক পাবেন । মেইলচিম্প এর মতন অনেক ইমেইল সার্ভিস প্রতিষ্ঠানের সেবা গ্রহণ করে ইমেইল পাঠাতে পারেন।